হেডলাইনঃ
হেডলাইনঃ
সরাইলে  প্রয়াত দেওয়ান মাহবুব আলী কুতুব মিয়ার ৫২তম  স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত জগন্নাথপুরে মামুর হাতে ভাগনা খু্ন, ঘাতক মামা গ্রেপ্তার দোয়ারাবাজারে অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিমূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বগুড়ায় রেলওয়ের ট্রেনের টিকিট বিক্রির উদ্বোধন জগন্নাথপুরে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী, থানায় মামলা দায়ের বগুড়ায় ডিবি পুলিশের পৃথক অভিযানে ৪জন গ্রেফতার। দোয়ারাবাজারে স্কুল শিক্ষকের টিকটক ভিডিও ভাইরাল!সমালোচনার ঝড় দিরাইয়ে মহাযোগী শ্রীশ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৩তম তিরোধান দিবস পালন। মধ্যনগরে ইয়াবা ও মোটরসাইকেল সহ আটক -১ মধ্যনগরে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে প্রবাসীর শিক্ষা উপকরণ সহায়তা

রামুতে অধিকাংশ আশ্রয়কেন্দ্র এখনো ফাঁকা

অনলাইন নিউজ ডেস্কঃ / ৪৩ Time View
Update : রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
  • Print
  • পূর্ব রাজারকুলের সাইক্লোন সেন্টারে কোনো মানুষ আশ্রয় নেয়নি এখনো, তবে বেঁধে রাখা হয়েছে কয়েকটি গরু। ছবি: আজকের পত্রিকা

    পূর্ব রাজারকুলের সাইক্লোন সেন্টারে কোনো মানুষ আশ্রয় নেয়নি এখনো, তবে বেঁধে রাখা হয়েছে কয়েকটি গরু। ছবি: আজকের পত্রিকা
    কক্সবাজারের রামুতে অধিকাংশ আশ্রয়কেন্দ্র ফাঁকা পড়ে আছে। ঘূর্ণিঝড় মোখা আসার পূর্বাভাস দিয়ে গতকাল সকাল থেকেই সচেতনতামূলক মাইকিং করা হলেও উপজেলার অধিকাংশ মানুষ এখনো যার যার ঘরেই অবস্থান করছেন। আজ রোববার সকাল ৯টায় উপজেলার তিনটি আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রে আসেনি। উপজেলার পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে থাকা কাউয়ারখোপ ইউনিয়নেও একই অবস্থা। ঝুঁকি নিয়েই অনেক মানুষ পাহাড়ের পাদদেশে বাস করছে।

    রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা জানান, গতকাল থেকেই মানুষকে সচেতন করে প্রচারণামূলক মাইকিং করা হয়েছে। সর্বশেষ খবর পাওয়া অবধি উপজেলার দুটি আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে, তা-ও সেগুলো সাগরের কাছাকাছি বলে। এ দুটি হলো পেঁচার দ্বীপ ও খুনিয়াপালং আশ্রয়কেন্দ্র।

    রোববার সকালে গিয়ে দেখা যায়, রামু কেন্দ্রীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হলেও গতকাল থেকে একজনও আসেনি এখানে। এই স্কুলের অফিস সহকারী জসিম উদ্দিন বলেন, গতকাল থেকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে এই স্কুল ভবন খোলা আছে, কিন্তু কেউ আসেনি এখনো পর্যন্ত। মানুষ সহজে ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে চান না।

    পূর্ব রাজারকুলের সাইক্লোন সেল্টারেও গিয়ে দেখা যায় কোনো লোক আশ্রয় নিতে আসেননি। কেবল কয়েকটি গরু চোখে পড়ে সেখানে। মানুষের মধ্যে চাপা ভয় থাকলেও নিরাপদ আশ্রয়ে যাচ্ছেন না। কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের মনিরঝিলেও শতাধিকের বেশি পরিবার এখনো পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বাস করছেন।

    মনিরঝিলের বাসিন্দা ছৈয়দ নূর জানান, এর আগেও অনেক ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এখানে থেকেই মোকাবিলা করেছি। আশা করি ঝামেলা হবে না।

    এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে রোববার ভোর ৪টা থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে রামুতে। বাঁকখালী নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েছে। এখনো বৃষ্টি হচ্ছে।

    রামু উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা নোবেল কুমার বড়ুয়া বলেন, ইউনিয়নভিত্তিক জরুরি মেডিকেল সহায়তায় টিম গঠন করে দেওয়া হয়েছে। সবাই প্রস্তুত আছেন।


    আপনার মতামত লিখুন :

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    More News Of This Category
    এক ক্লিকে বিভাগের খবর
    Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com
    Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com