এস এম উমেদ আলী//
দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের বরাম হাওরের তুফানখালী বাঁধ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেছেনএকাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি সিলেট জেলার সাধারন সম্পাদক,সিলেট ল’কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি এডভোকেট শামসুল ইসলাম!
২১শে মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে হাওর উন্নয়ন পরিষদের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে তিনি হাওরাঞ্চলের কৃষকদের একমাত্র বোরো ফসল রক্ষায় বিভিন্ন ঝুকিপূর্ণ বাঁধ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন।
এসময় অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলাম বলেন, হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। বাঁধ নির্মাণে কোন গাফিলতি হলে পিআইসি সহ সংশ্লিষ্ট কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তাদের আমরা আইনের কাঠগড়ায় দাড় করাবো।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকের ফসল রক্ষায় শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। কাজেই ফসল নিয়ে কোন তালবাহানা চলবে না। যারা পিআইসি হয়েছেন তাদের নিয়ম মেনে বাঁধ নির্মাণ ও নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে হবে। বাঁধ মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কোন অনিয়ম পেলে আমরা তাদেরকেও আইনের কাঠগড়া দাড় করাবো। আওয়ামী লীগ সরকার হাওরাঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে কালনী নদীতে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। শিগগিরই হাওরে উড়াল সড়ক নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেওয়া হবে।
বাঁধ পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, হাওর উন্নয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক খালেদ মিয়া,হাতিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আখলাক হোসেন,তাড়ল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন, যুবলীগ নেতা জাহেদ হাসান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আমিন প্রমুখ!